Summaries of Robert Browning's poems (Victorian Poetry)
- My Last Ride Together.
- Andera Del Sarto
- Fra Lippo Lippi
- My Last Duche
Robert Browning
My Last Ride Together.
বাংলা সামারী:- এই কবিতায় কবি একজন ব্যর্থ প্রেমিকের মনের শেষ ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়েছেন। ব্যর্থ প্রেমিকটি তার প্রেমিকাকে শেষ বারের মত অনুরোধ করেছেন তার সাথে অশ্বভ্রমনে যেতে। অনেক চিন্তাভাবনার পর তার প্রেমিকা তার সাথে যেতে রাজি হলেন। ব্যর্থ প্রেমিকটি এতেই প্রচন্ড খুশী। এরপর তিনি তার প্রেমিকাকে বিভিন্ন জিনিসের সাথে তুলনা করেছেন যেমন উদীয়মান চাঁদের আলো। তার প্রেমিকার উপস্থিতিতে যেন মেঘ, সূর্য এমনকি চাঁদও বেশী দীপ্তি ছড়াচ্ছে। তারপর তারা দুজনে ভ্রমনে বের হলেন।
প্রেমিকটি তার প্রেমিকাকে কাছে পেয়ে যেন তার অতীতের সব দুঃখ ভুলে গিয়েছেন। তিনি নিজেকে এই বলে সান্ত্বনা দিয়েছেন যে, তার প্রেমিকা তো তাকে ভালবাসতে নাও পারও, তাকে ঘৃনা করতে পারত কিন্তু সে(প্রেমিকা) তাকে একটাসময় ভালবেসেছে আর আজ তারা একই অশ্বের পিঠে চড়ে ভ্রমন করছে এটাই বা কম কিসে। পৃথিবীতে তার মত ব্যর্থ প্রেমিক অনেকেই আছে। আর সবার সব আশা সবসময় পূর্ণও হয় না। এরপর প্রেমিকটি কবিকে বলেছেন তুমিই বা কবিতা লিখে কি অর্জন করেছ!! অন্যেরা যা ভেবে রেখেছে তুমি শুধু তাইই লিখে রেখেছ।
এতে গর্বিত হবার কিছু নেই কিন্তু সে তার প্রেমিকার সাথে আরোহন করতেছে এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ আর কিছু হতেই পারেনা তার কাছে। মানুষের চাওয়া পাওয়ার কোন শেষ নেই। কোনকিছুতেই তার তৃপ্তি আসে না। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল কবি এত কিছু বলার পরও তার প্রেমিকা কিছুই বলেনি। কিন্তু তাতে কবির কোন দুঃখ নেই। সে মনে করে তার প্রেমিকার সাথে থাকাটাই তার কাছে স্বর্গ সমতুল্য। শেষে তিনি এই বলে তার কবিতা শেষ করেছেন যে, যদি সে সারাটাজীবন এভাবেই তার প্রেমিকা সাথে কাটাতে পারত তাহলে তার সবকিছু প্রাপ্তি হয়ে যেত, মৃত্যুর পরেও যেন সে অমর হয়ে যেত।
(i) Love
(ii) Journey towards Eternity/Immortality
(iii) Self-satisfaction
English Summary:- The Last Ride Together is a poem by English poet Robert Browning, first published in his 1855 collection Men and Women.
In the first stanza, the narrator blames the end of his romance on fate. He says that everything he has tried but failed, and it seems the end of his love affair is set. He asks his beloved about the memory of the time they shared together, and he requests his beloved to ride with him for the last time. In the second stanza the narrator compares with life or death, accentuating the emotional states that are always at play when it comes to love and passion. In the end, they say yes, and the parting couple embarks on their final ride together.
The third stanza focuses on the blissful feeling of that last ride. Here the narrator describes about the beauty of the surroundings, the passion he feels, and the ecstatic feeling that he feels when she touches him. The fourth stanza focuses on Browning's philosophy of the passing nature of life. He describes his soul as smoothing out as he lets go of past hopes. Then the narrator contrasts himself with other men who strove for other things, and those who have failed. He says he doesn't express sorrow for his defeat rather he expresses his hope for a better future in heaven at the end of his life.
The sixth stanza presents the philosophical idea that a life of contemplation in love is far better than any pleasures that the material world can provide. The seventh and eighth stanzas focus on comparisons of the love to a great poet and later a great sculptor. The narrator describes the talents of these artists how they create rhyme and rhythm, while the sculptor devotes years after years to carve something spectacular out of it. He compares these arts to the years of his life he gave to his love, attempting to create something beautiful out of their union.
Then the narrator wonders what fate has in store for them. He expresses his regret that it has to end here, but admits that there is nothing he can do and chooses to let go, stating that his life with his lover is now as far away from him as heaven. The final stanza has him turn his focus back to his lover, as he observes her that she hasn't said anything in a while. He wonders what would happen if they simply rode forever, together, and this instant they shared was made eternity. The poem ends with a wistful note for an eternity and they don't know when the ride will end.
Andera Del Sarto
বাংলা সামারী:- এ কবিতাটি ইতালির বিখ্যাত চিত্রশিল্পী Andrea Del Satro এর জীবন কাহিনি নিয়ে লেখা। যেহেতু এগুলো dramatic monologue এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ তাই এগুলো dramatic monologue এর নিয়ম অনুসারেই abruptly শুরু হয়েছে। প্রথমেই কবি শুরু করেছেন এভাবে, "চলো আমরা আর ঝগড়া না করি।" তার মানে বোঝাই যাচ্ছে কারো সাথে ঝগড়া হচ্ছে। এখানে শিল্পী Andrea এর তার beloved এর সাথে হওয়ার ঝগড়ার কথা বলা হয়েছে।
Andrea Del Satro ছিলেন Rafael 3 Michael Angelo এর সহকারী। তো বুঝতেই পারছেন সে কতটা প্রতিভাবান শিল্পী ছিলেন। তিনি বিয়ে করেছিলেন Lucrezia নামের এক বজ্জাত মেয়েকে। কিন্তু Lucrezia তাকে কখনোই ভালোবাসেনি। সে শুধু Andrea এর থেকে টাকাটাই নিত যা Andrea উপার্জন করত। আর সে(Lucrezia) ভালবাসত তার এক মামাতো ভাইকে। যদিও এটা Andrea জানত কিন্তু সে এজন্য তার প্রেমিকাকে কোনদিনও কিছু বলেনি। সে শুধু চেয়েছিল তার প্রেমিকা তার কাছে থেকে, তার দিকে চেয়ে একটুখানি হাসুক। এতেই তার সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে।
এরপর কবি বলেছেন কিভাবে Andrea এত বিত্তের মালিক হয়েছে। সে ফরাসী রাজার (King Francis) সাথে প্রতারণা করে সব বিলিয়ে দিয়েছেন তার প্রেমিকার তরে। তার জন্য প্রকান্ড এক প্রাসাদ বানিয়েছেন। তবুও তার মন জয় করতে পারছেন না। Lucrezia কয়েকদিন আগে Andrea কে বলেছেন তার মামাতো ভাইয়ের এর বন্ধুর জন্য কয়েকটা ছবি একে দিতে কিন্তু সে এখনও তা আঁকে নি তাই Lucrezia শিল্পীর সাথে ঝগড়া করেছেন।
কিন্তু শিল্পী(Andrea) কোন প্রতুত্তর না করে তার প্রেমিকাকে শান্ত হতে বলেছেন। তিনি তার প্রেমিকাকে বলেছেন তার পাশে কিছুক্ষণ বসতে যাতে সে তাড়াতাড়ি ছবিগুলো আঁকতে পারেন। Andrea তার প্রেমিকাকে একটাই ভালবাসত যে তার চিত্রকর্মের অনেক মডেল হিসেবে তার প্রেমিকাকেই বেছে নিয়েছিলেন। যদিও এসব নিয়ে নানান লোকে নানান কথা বলেছেন কিন্তু Andrea কিছু মনে করেন নি ।
কিন্তু একটা সময় Andrea বুঝতে পেরেছেন তিনি কি না করেছেন তার প্রেমিকার মন জয় করবার জন্য অথচ তার বাবা-মা দরিদ্রতার কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন। কিন্তু তারপর সে তার প্রেমিকাকে ভুলতে পারছেন না। Andrea শুধু চায় তার প্রেমিকা যেন সারাক্ষন তার পাশে অবস্থান করে। যদি তার প্রেমিকা অন্য একজনকেও ভালবাসে তাতেও তার দুঃখ নেই। সে তাকে(তার প্রেমিকাকে বলেছেন তার প্রেমিক(মামাতো ভাই) তার জন্য বাইরে অপেক্ষা করতেছে সে যেন তার সাথে দেখা করে আর তাকে (Andrea) কিছুটা সময় দিয়ে তার দিকে চেয়ে মধুর হাসি দেয় তাতেই সে খুশী।
(i) Conflict between Love and Indifference;
(ii) The purposes of Art;
(iii) Inspiration;
(iv) Treachery;
English Summary:- The poem begins with the speaker, the artist Andrea del Sarto, asking his wife, Lucrezia, to come and sit with him for a moment without fighting. He prayers to his wife to have a quiet moment together. The speaker begins by describing the passage of time and the lack of control he feels he had over his life.
Then the speaker discusses how his skill level compares to the work of other artists. He knows that he has more skill than others such as Michelangelo or Raphael, but his art does not have the soul the other's are able to tap into. Somehow, they have been able to enter heaven and leave with inspiration that he never receives. The artist is disappointed by this fact as no one seems to value his own art the way he thinks they should.
At points he tries to put most of the blame for his life onto his wife. He thinks that she is the one that has been holding him back. He points out the fact that the other artists don't have the same impediment. He thinks about the time that he spent in France working for the king. There, he was applauded by the court but then forced back to Italy by his wife who was tired of the way things were.
By the end of the poem he concludes that although his life has not been what he wanted he knows that he cannot change it. He is happy to have spent this time with his wife and says as much to her. This nice moment is interrupted by the arrival of Lucrezia's cousin. This "cousin" is demanding money from del Sarto to help pay off gambling debts. He gives in to the request and tells his wife, solemnly and sadly, that she can go.
Fra Lippo Lippi
বাংলা সামারী:- রবার্ট ব্রাউনিং তার এই কবিতাটি "মেন অ্যান্ড উইমেন" গ্রন্থে ১৮৫৫ সালে প্রথম প্রকাশ করেন। ইতালি ভ্রমণকালে কবি ফ্লোরেন্সের এক বিখ্যাত গির্জায় Lippo এর অঙ্কিত ভার্জিন মেরির[মরিয়ম (আঃ)] একটি ছবি দেখেন এবং পরবর্তীতে তিনি তার জীবনের কিছু কাহিনী সংমিশ্রণ করে রচনা করেন এই কবিতাটি। ১৪১২ সালে লিপ্পো জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন কসাই। দু বছর বয়সে লিপ্পো পিতৃমাতৃহীন হন এবং তার এক চাচি তাকে নিজের কাছে নিয়ে যান এবং আট বছর বয়সে তাকে এক মঠে(গীর্জা) দিয়ে দেন।
তিনি হয়ে ওঠেন মঠের সাধু হিসেবে পরিচিত একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী। কিন্তু সন্যাসী হওয়া সত্ত্বেও তিনি ভোগবাদী জীবন ত্যাগ করতে পারেননি তাই একরাতে পথচারী পতিতার পিছু নিতে গিয়ে প্রহরীর হাতে ধরা পড়েন। ধরা পড়ার পর সে প্রহরীকে তার নিজের জীবন কাহিনী শোনান। কিভাবে অযত্নে-অবহেলায় কেটেছে তার শৈশব। একজন চিত্রশিল্পী হিসেবে বিপুল খ্যাতি অর্জন করার পরও সে অভিজাত সমাজে উঠে আসতে পারেননি।
গির্জার দেয়ালে ছবি আঁকতে গিয়ে লিপ্পো মানবিকের সাধুদের বিরাগভাজন হন। লিপ্পো প্রহরীকে বলে, সাধুজনেরাই জগতে অপরাধী সাব্যস্ত হয়। শেষ কথা, কবি এখানে লিপ্পোর মর্মবেদনার রূপকে অবহেলিত সৎ মানুষের কষ্টের দিকটি তুলে ধরেছেন এবং সেইসাথে গীর্জার মধ্যে ধর্মের ছত্রছায়ায় যে নোংরামিগুলো হয় তাই'ই বুঝিয়েছেন৷
(i) Purpose of Art;
(ii) Freedom vs Confinement;
(iii) Lust
(iv) Blasphemy
English Summary:- "Fra Lippo Lippi" is one of Browning's most sophisticated dramatic monologues. The poem is the tale of Fra Lippo's life. The central theme of the poem is the philosophy of life and the function of art and painting. Fra Lippo Lippi, the speaker of the poem is a monk and a painter who speaks about his past life to the watchmen.
Fra Lippo is returning to his abode at midnight after passing some good moments with the prostitutes. At that time, he was arrested by watchmen because he is seen coming out late at night. As a monk, it is disgraceful for him to be caught by watchmen. But Fra Lippo is an impressive speaker. To save him from this disgraceful situation, he starts to show his own importance.
He threatens the watchman for his misbehave towards him. By his oratory skill, Fra Lippo brings the situation under his own control. Then Lippo recounts the story of his life to the watchmen. Fra Lippo lost his parents when he was a child. Since then, he led a very inhuman life in the street. He had to collect rubbish to manage food. Then, at the age of eight, his aunt sent him to a convent to be made a monk.
He agreed to become a monk not out of his religious zeal but to survive having sufficient food and dress. Lippo had developed a keen sense and perceptive soul. After being a monk, he showed his inclination to draw pictures. He began to portray people's faces on the copybooks. His talent was recognized by the Prior and other monks of the convent. He was appointed to decorate the church walls. But the pictures he painted had a little religious in them.
He drew life like picture and the beauty of body. The Prior didn't like this. The monastic ideal was that picture must have spiritual aspiration which reminds the people of the necessity to live according to the teaching of religion. But Lippo's art was against this ideal. He tells the watchmen that he was compelled to enter the life of a monk. But at heart he was not a monk.
The life of asceticism and meditation had no attraction for him. Being matured, he shows his interested in worldly affairs. Fra Lippo expresses his attitude to life. According to him, worldly pleasures must be accepted. He gives importance of sensual pleasure. Thus, both in his life and painting, Fra Lippo continues to highlight the value of sense. When Lippo is about to bid the watchmen goodbye, he begs them not to report about his escaped, which will disgrace the profession of a monk.
At that time, he says that he will require six months to complete a painting for Saint Ambrose's church at Florence. He says that he will depict God, Virgin Mary and the child Jesus surrounded by a large number of sweet and innocent looking angels in this painting. He will also depict himself in a corner of the painting. It will be a marvelous picture. It proves Fra Lippo a excellent painter will a great skill. Actually, in this poem, Robert Browning depicts the philosophy of life with art and life of Fra Lippo Lippi.
My Last Duche
বাংলা সামারী:- Browning তার এই কবিতাটিতে একজন নিষ্ঠুর প্রেমিকের মর্মবেদনার কথা ফুটিয়ে তুলেছেন। একদা সেই প্রেমিকটি আদেশ দিয়েছিলেন তার স্ত্রীকে হত্যা করতে। তিনি একজন সম্রাট। অনেকদিন পর তার মৃত স্ত্রীর ছবিটা দেখে তার কথা মনে পড়াতে সম্রাট তার স্ত্রী সম্পর্কে এইগুলো মন্তব্য করেছেন। সম্রাট বলেছেন তাই স্ত্রীর এই ছবিটি এঁকেছিলেন Fra Pandolf এর নির্দেশে। এরপর সম্রাট বলেছেন তাকে দেখেই তার স্ত্রীর গালে মিষ্টি হাসির টোল পড়ত।
আর সে(সম্রাটের স্ত্রী) যথেষ্ট শালীনও ছিল। তার হাতগুলো পর্যন্ত ঢাকা থাকত তাই চিত্রকরদেরও সমস্যা হত তার ছবি আঁকতে। তার কথাবার্তাও ছিল মার্জিত। এসব দেখে সম্রাটের প্রচন্ড ভাল লাগত। সম্রাট চাইতে তার স্ত্রীর সমস্ত কিছু জুড়ে শুধু তিনিই থাকবেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রেমিকাটি সম্রাটের চাওয়াটাকে উপেক্ষা করে তাই সম্রাট আদেশ দেন তাকে হত্যা করার। এই কাহিনিটাই সম্রাট তার দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তাব বাহকদের কাছে পেশ করেন। আর এটা নিয়েই Browning এই কবিতাটা লিখেছেন।
(i) Jealousy, hatred and love of Power;
(ii) Permanence of Art;
English Summary:- This poem is loosely based on historical events involving Alfonso, the Duke of Ferrara, who lived in the 16th century. The poem opens with the statement that the duke has just pulled back a curtain to reveal to the envoy a portrait of his previous duchess. The portrait was painted by Fra Pandolf, a painter whom the duke believes captured the singularity of the duchess's glance. Then the speaker shows a deep nostalgic tone remembering his last wife.
His tone grows harsh as he recollects how both human and nature could impress her, which insulted him since she did not give special favor to the "gift" of his "nine-hundred-years-old" family name and lineage. Actually, the Duke wanted that his Duchess doesn't show herself to others. But when The Duchess didn't hear his warnings then the Duke ordered to kill her. Having made this disclosure, the Duke returns to the business at hand: arranging for another marriage, with another young girl.
As the Duke and the emissary walk leave the painting behind, the Duke points out other notable artworks in his collection. The duke then ends his story and asks the envoy to rise and accompany him back to the count, the father of the duke's impending bride and the envoy's employer. He mentions that he expects a high dowry, though he is happy enough with the daughter herself.