Summaries of Mathew Arnold's poems (Victorian Poetry)

Mofizur Rahman
0

Summaries of Mathew Arnold's poems (Victorian Poetry)

Summaries of Mathew Arnold's poems (Victorian Poetry)

Honours 3rd Year.
Victorian Poetry
Bangla and English summary

  • Thyrsis.
  • Dover Beach
  • The Scholar Gipsy

Mathew Arnold

Thyrsis.

বাংলা সামারীঃ-
এই কবিতাটিতে Mathew Arnold তার প্রয়াত বন্ধুর উদ্দেশ্য লিখেছেন। তার বন্ধুর নাম Arthur Hugh Clough. এই কবিতায় কবি নিজেকে একজন মেষপালক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন যার নাম 'করিডন'। আর তার বন্ধু Claugh কে নাম দিয়েছেন 'Thyrsis'. তারা দুজন একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। অক্সফোর্ডে পড়াকালীন সময়ে কবি তার বন্ধুর সাথে অক্সফোর্ডের আশেপাশের এলাকায় ঘুরতে যেতেন। তারা বিভিন্ন রকমের গাছপালা, ফুল, ফল দেখতেন কিন্তু আজ কবির নিজেকে বড়ই একা মনে হচ্ছে কারন তার প্রিয় বন্ধু আজ তার সাথে নেই।

কবি বলেছেন পূর্বে তারা যখন এখানে এসেছিল তখন একটা এলম গাছের নিচে বিশ্রাম নিয়েছিল কিন্তু পরে যখন কবি একা সেখানে আসেন তিনি সেসবের মধ্যে অনেককিছুই দেখতে পান না। এতসব কিছুর মাঝে লুকিয়ে আছে একটা হতাশার ছাড়া, কোন কিছু না পাওয়ার ব্যর্থতা। যেটা Arnold এর কবিতার মূল বিষয়বস্তু। তরপর কবি বলেছেন তার বন্ধু প্রকৃতি ভালবাসত, তার এই অক্সফোর্ডের পরিবেশ ভাল লাগেনি তাই সে অকালেই চলে গেছে।

এরপর কবি বিভিন্ন স্মৃতিচারণ করেছেন যেগুলো তিনি আর তার বন্ধু পর্যবেক্ষন করেছিলেন। এ কবিতাটির প্রায় সব জায়গাতেই একটা হতাশার অনুভূতি প্রকাশ পাচ্ছে। কবি ও তার বন্ধু একটা একটি মেয়েকে দেখেছিলেন যে দরজায় পাহারা দিত কিন্তু আজ কবি তাকেও খুঁজে পান না। কবি বলেছেন Thyrsis পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে পরপারে নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে। সে এখন একটাই পবিত্র যে সে প্রকৃতির সাথে মিশে গেছে।

এরপর কবি তার হাতাশাকে লুকিয়ে তার বন্ধুকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন যে সে(তার বন্ধু) তাকে(কবিকে) ছেড়ে গেছে এতে সে এতটুকুই হতাশ হয়নি। সে এখনও সেই খোলা মাঠে বসে গান গায়। সেই এলম গাছটা আগের মতই দাড়িয়ে আছে শুধু তার(কবির) সাথে তার বন্ধুটি নেই।
এরপর কবি উত্তর দিয়েছেন কেন তার বন্ধু তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। তিনি বলেছেন Thyrsis ছিল জ্ঞান প্রয়াসী এবং তার মেধাশক্তিও ছিল প্রচন্ড অথচ মানুষ তাকে যথোপযুক্ত মর্যাদা দেয় নি। সবাই তাকে অবহেলাই করেছে।

সবশেষে কবি বলেছেন এখনও তিনি(কবি) সময় পেলে সেই আগেকার স্থানে আসেন যেখানে কোন একটা সময়ে তিনি তার বন্ধুর সাথে আসতেন। এখনও কবি সেই মেষপালকের ঘন্টাধ্বনি শুনতে পান। কবিও তার বন্ধুর দেখানো পথের অনুসারী হতে চান। মোটকথা এই কবিতায় কবি তার অকাল প্রয়াত বন্ধুর স্মৃতিচারণ করেছেন। তিনি এটাই প্রমান করতে চেয়েছেন যে তার বন্ধুর আত্মা আজও ঘুরে বেড়ায় সেই চিরপরিচিত বনে-বাদাড়ে।

English Summary:-
Thyrsis is a pastoral elegy written by Matthew Arnold to honor his friend Arthur Hugh Clough, who died in 1861. It is one of the greatest elegies in English literature.
The speaker of "Thyrsis" is said about the Oxford countryside. He and his friend Thyrsis once visited this area often, and he laments how it seems to have changed so much. Where they once saw only pastoral beauty here - a vale, a path, and more - now the landscape is dotted with the city of Oxford.
He looks for an old elm-tree that they used to admire.

He had always believed that his friend would survive as long as the tree was around. Actually, Thyrsis was a legendary seventeenth century Oxford scholar who, growing impatient with the learning of his day, was said to have left Oxford to live among the gypsies and learn their lore. During the next several stanzas, the speakers walks through the countryside, lamenting all he has lost since Thyrsis has gone. He recalls a girl who once helped them with their boat, and is sad to realize she has disappeared as well. He would appear without warning and just as suddenly be gone. He became for Arnold and Clough a symbol of a sacred search for an unattainable truth.

Dover Beach

বাংলা সামারীঃ-
এটা Mathew Arnold এর অনেক বিখ্যাত একটা কবিতা। এই কবিতায় কবি সমুদ্রের শান্ত ও নির্মল পরিবেশটাকেই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। একদা কবি ও তার প্রেমিকা Dover এর তীরে বসে Dover নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করেছিলেন। তিনি হঠাৎ লক্ষ্য করলেন Franch এর উপকূলের লাইটগুলো জ্বলছে ও নিভছে।

সমুদ্রের নুড়ি -পাথরগুলো যেন আর্তনাদ করে কিছু বলার চেষ্টা করছে যা কবির কাছে মনে হয়েছে যে তারা গভীর দুঃখ প্রকাশ করতে চেয়েছে। এরপর কবি তার প্রেমিকাকে বলেছেন তার প্রতি বিশ্বাস না হারাতে যা victorian age এর প্রতিনিধিত্ব করে। কবি বলেছেন তার কাছে এখন সবকিছুই মিথ্যা মনে হয়। সবজায়গায় শুধু হানাহানি আর বিরোধ। কোথাও একটুখানি শান্তির লেশমাত্র নেই। কবি মূলত এই কবিতায় আধুনিক জীবনের রুক্ষ রূপটাকে তার নিজের মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছেন।

English Summary:-
The poem begins with a lovely scene of Dover beach in the moonlit night. The speaker of the poem points out that the sea is calm, the tide is full and the moon is fair. From his window he can listen to the grating noise of the pebbles driven by the sea waves. The noise of the pebbles brings to the poet's mind "an eternal note of sadness".

"In the second stanza, he mentions that Sophocles, an ancient Greek dramatist, also heard the same sound on the Aegean Sea and was inspired to write plays about human misery.
In the third stanza, he compares religious faith with the sea. Once people led a calm and quiet life by holding firm religious belief. The sea of ​​faith offered them a sense of security. But now the waves of the faith of the sea are withdrawing and only the naked pebbles are seen on the shore. The religious faith is no longer working and the religion of security is a thing of the past.

In the final stanza, the speaker directly addresses his beloved and asks her to be true to him. He warns her that people are now confused as to the two opposing armies who are fighting at night. Thus, the whole poem is based on the loss of religious faith.

The Scholar Gipsy

বাংলা সামারীঃ-
এই কবিতাটি Mathew Arnold একটা গ্রন্থ অনুসরণ করে লিখেছেন। Oxford এর একজন বুদ্ধিজীবী Joseph Glanvill. তিনি তার "Vanity of Dogmastistng" গ্রন্থে একজন gipsy এর কথা উল্লেখ করেন। সেটা অনুকরণ করেই Arnold এই কবিতাটি লিখেছিলেন। কবিতাটি শুরু হয় এভাবেঃ--
অনেক আগে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করে জিপসীদের দলে ভিড়ে যায় এবং যাযাবরদের মতো জীপসীদের সাথে নানা স্থান পরিভ্রমণ করতে থাকে। দীর্ঘদিন পরে তার এক বন্ধুর সাথে সেই জীপসীর দেখা হয়।

সে তাকে জানায় সে জিপসীদের সাথে মিশে তাদের আচার-আচরণ আয়ত্ত করার জন্য এবং সে বিশ্বের অজানা রহস্য ভেদ করতে চায়। এর ফলে সে ভবিষ্যৎ গননা করতে পারবে এবং অনেক অজানা রহস্য তার কাছে উন্মোচিত হবে। কবি বলেছেন তাকে(জীপসীকে) দেখে খাবার খেতে থাকা পাখিরাও ভয় পায় না। এরপর কবি জিপসীকে বলেছেন যে সে অত্যন্ত ধৈর্যশীল। আমরা সাধারণ মানুষেরা অল্পতেই ধৈর্যহীন হয়ে পড়ি আর আমাদের চাওয়া-পাওয়াও অনেক অথচ সেই অক্সফোর্ডত্যাগী জীপসী শুধুমাত্র একটি আশা নিয়েই অক্সফোর্ড ছেড়েছিলেন। Arnold তাকে অমরত্ব প্রদান করেছেন।

কবি বলেছেন সেই জীপসী জীবিত থাকবে Glanvill এর বইয়ের পাতায়। আর তার মধ্যে যা লুকায়িত আছে তা আর কারো মধ্যে নেই। কবি জীপসীকে বলেছেন সম্পূর্ণ বিশ্বাসী একজন ব্যক্তি আর কবি অন্যদের বলেছেন অর্ধ-বিশ্বাসী৷ এরপর কবি জীপসীকে একটা মুক্ত আত্মা বলে বিবেচিত করেছেন। সর্বত্রই যেন তার বাস। তাকে সবখানেৎ দেখা যায়। যেমন এই জীপসীকে গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা মাঝে মাঝে মাঠে প্রান্তরে ঘোরাফেরা করতে দেখেছে এবং তার আওয়াজ শুনতে পেয়েছে। অক্সফোর্ড থেকে ফেরা যাত্রীরা তাকে দেখেছে একটি নৌকার সাথে হেলান দিয়ে বসে থাকতে।

এরকম আরো অনেক জায়গায় তাকে দেখা গিয়েছে। কেউ তাকে দেখেছে গ্রাম্য পানশালায়। অথচ তারা পানপাত্রে মুখ রেখে আবার মুখ ফেরাতেই তাকে আর দেখতে পায়নি। ফসল কাটার মৌসুমে ব্যস্ত গৃহিণীরা তাকে দেখেছে গোলাবাড়ির পাশে আবার কেউ বা তাকে দেখেছে মেষপালকের সাথে মাঠে মেষ চরাতে। জীপসী চরিত্রটি এখানে carefree life এর প্রতীক। সে নাগরিক জীবনযাত্রা থেকে, আধুনিক দুঃখ বেদনা থেকে মুক্ত করে নিজেকে প্রকৃতির মাঝে বিলীন করে দিয়েছেেন। তাকে কোনপ্রকার হতাশাই স্পর্শ করতে পারে না।

সবশেষে কবি বলেছেন সবাই যেন জীপসীর দেখানো পথই অনুসরণ করেন।

English Summary:-
There is a close connection between "The Scholar Gipsy" and "Thyrsis". Both of the poem were written in the same setting.
The poem has been taken from " Vanity of Dogmastistng" the famous story by Joseph Glanvill. Arnold begins his poem by describing a rural setting just outside of Oxford. The speaker watches as a shepherd and reapers work in a field there. The poem tells the story of a poor and disillusioned Oxford student who leaves university to join a group of traveling “gipsies".

He is so welcomed and becomes such a part of the "gipsy" family that they reveal some of their secrets to him. When he is discovered by two of his familiar friends, he tells them the way of learning. He said that he wants to stay with them to learn as much as he can. He will then share their wisdom among the universe.

The speaker even claims that the story was written two hundred years before the poem but local people still claim to see the scholar-gipsy walking on the Berkshire moors. Some people claim that they have seen the scholar gipsy when they were crossing the river Thames and maidens saw the gipsy to roam around the darkening fields but after a sudden moment nobody can found you. Here, the Scholar-Gipsy is portrayed not as dead but as existing in an immortal twilight of the Romantic imagination.

The scholar gipsy mixed with nature so proportionately that the birds don't fear him when he roams beside them. The scenes are presented not at all idyllic, they are of the urban Oxford where none can accept to find a truly pastoral setting. Despite that length of time, the speaker does not believe the scholar-gipsy could have died. The speaker finishes by imploring that the scholar-gipsy avoid everyone who suffers from this "disease," lest he become infected as well. The poet advises to follow the way of the scholar gipsy.


Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!
close