Summaries of Tennyson's poems (Victorian Poetry)
Honours 3rd Year.
Victorian Poetry
Bangla and English summary
Victorian Poetry
Bangla and English summary
Poems Are:-
Locksley Hall.
Oenone
The Lotos Eaters.
Tithonus.
Oenone
The Lotos Eaters.
Tithonus.
Tennyson
Locksley Hall.
English Summary:-"Locksley Hall" is one of the famous poems of Tennyson. It is a dramatic monologue where the speaker is in a dramatic situation of his life. The poem is an expression of the frustration of a jilted lover. The speaker narrates the story of his own past. After his father's death, the speaker was brought to Locksley Hall by his tyrannical uncle. The speaker spent a considerable portion of his young life at Locksley Hall under the care of his uncle. The congenial atmosphere of the place promoted his to be highly imaginative and even romantic.
While passing younger days in Locksley Hall, the speaker fell in love with his cousin ,Amy. He confessed to Amy about his love for her. Amy also reciprocated his love saying that she had loved him for a long time but she had been hiding her feelings. They loved each other profoundly. But, Amy's parents stood in the way of their love. Her parents didn't permit her to marry him and searched for a rich bridegroom for her. Finally, Amy herself submitted to the wish of her parents. She abandoned the speaker and married a wealthy person. This left a scar on the speaker's heart. He couldn't bear the sorrow of losing his love. He tried to cope with this emotional shock. He realises that his lack of wealth and social status are the causes of his failure in love . This is why, he denounces the social custom which doesn't allow two innocent hearts to be united. The speaker thinks for a moment to root out her love from his heart .
It was impossible for him to forget her. However, at present, he wants to forget all about his past life by engaging in manly activities. But, here again problem existed. Science and industrialism divided people into two classes — the rich and the poor. The life of poor was miserable. As the speaker was poor, he wants to separate himself from the cruel society. He decides to travel a remote place where he will live with Uncivilised people.
###Made by Fatima Tuz Johora Apu.
বাংলা সামারীঃ-
আলফ্রেড লর্ড টেনিসন তার " locksley Hall" কবিতায় একজন ব্যর্থ প্রেমিকের অন্তরের মর্মবেদনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন । এ কবিতার প্রেমিক তারই মামাতো বোনের সাথে গভীর প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ ছিল। শেষে প্রেমিকা তার প্রেমিককে প্রত্যাখ্যান করে । প্রত্যাখ্যাত সেই প্রেমিক ছিল তার মামার লকসলে হলে আশ্রিত । নিজেকে এতিম এবং মামার আশ্রিত বলে উল্লেখ করেছেন । প্রেমিক তার প্রেমিকার প্রত্যাখান এবং প্রেমিকের অন্য পুরুষকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করা টাকে সহ্য করতে পারেনি। হতাশায় প্রেমিকা তার হৃদয়ের হাহাকার মৃত্যুর মত করে তোলে এ কবিতায়। শেষে সে সিদ্ধান্ত নেয় , সে সভ্য মানব সমাজ আর থাকবে না, সে বুনোদের দলে ভিড়ে যাবে। এটা দ্বারা সে শিক্ষিত মার্জিত মানবসমাজকে আভিজাত্যের গর্বিত করেছে। আভিজাত্যে মোড়ানো হৃদয়হীন মানবসমাজ হতে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া উচিত মনে করে এ প্রেমিক। মোট কথা হল কবিতা জগতের লাঞ্ছিত ব্যথিত প্রেমের কথা তুলে ধরেছেন।
###Made by Akhi Moni Apu.
Oenone
English Summary:-The poem "Oenone" starts with the description of a mountain "Ida" and the natural beauty of the mountain. Here,the poet describes about the sad and pensive life of Oenone.Oenone and Paris was a happy couple.But this happiness was not last long.Once,Oenone and her husband was invited in a weeding party.The goddess of Power (Hera), goddess of Knowledge (Pallas), and the goddess of Beauty(Aphrodite) were also invited.Then,the king of all gods and men (Zeus) wanted to give her a golden apple who is the most beautiful goddess. Paris was selected to decide it.Each of the goddesses wants to give Paris a gift to announce her name as most beautiful goddess.But the condition was that Paris can select only one goddess as most beautiful goddess.So each of the goddesses offered to give Paris a gift.The goddess of power wants to give him unlimited power, the goddess of knowledge wants to give him knowledge, and the goddess of beauty wants to give him the most beautiful lady in the Greece whose name was Helen.Paris was attracted by the beauty of Helen so he announce that Aphrodite is the most beautiful goddess.So Aphrodite gives him the most beautiful lady in Greece. Then, Paris release Oenone and accepts Helen.On the other hand, Oenone bocomes mad and lost his self-control by losing her beloved Paris.Every moment she wished her death.She can't acknowledge the refusal of Paris so she starts to abhor Paris and cursed him.At last, she begs to God not to make her child as a deceiver like Paris.
বাংলা সামারীঃ-
ইনোনি কবিতাটি শুরু হয়েছে একটা পাহাড়ের ও তার চারপাশের বর্ননা দিয়ে।পাহাড়টির নাম ইডা। ইনোনি কবিতাটিতে ইনোনির করুন বিরহী জীবন বৃত্তান্ত ও নিসর্গ বর্ণনার সাথে মানুষের জীবন বিচারিক সত্য তুলে ধরা হয়েছে।ইনোনি বারবার জননী ইডার কাছে আকুতি মিনতি করে তার মৃত্যু কামনা করেছেন কারণ প্যারীসের বিরহে তার জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছিল।আসলে ইনোনি ও প্যারিস এর মধ্যে গভীর প্রেম ছিল এবং তাদের বিয়ে হয়।তাদের বিবাহিত জীবন ভালোই কাটছিল কিন্তু হঠাৎ সব বদলে গেল। একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে ইনোনি ও প্যারিস আমন্ত্রিত হয়েছিল। অনুষ্ঠানে অনেক দেবতারা ও দেবীগণও আমন্ত্রিত হয়েছিলেন।তাদের মধ্যে ক্ষমতার দেবী(হেরা), জ্ঞানের দেবী (প্যালাস),এবং সৌন্দর্যের দেবী (এফ্রোদিতি) রাও ছিলেন।এরা তিন দেবী প্যারিস কে একটা উপহার দিতে চেয়েছিল আর শর্ত দিয়েছিল প্যারিস কে যেকোনো একটা পছন্দ করতে হবে। ইনোনি ভেবেছিল তার স্বামী হয়তো, দেবী হেরার দেয়া ক্ষমতা পছন্দ করবে, নাহয় দেবী প্যালাস এর দেয়া আত্মমর্যাদা, আত্মজ্ঞান,আত্মনিয়ন্ত্রণ পছন্দ করবে। কিন্তু প্যারিস জ্ঞান ও বুদ্ধি বাদ দিয়ে হেলেনের সৌন্দর্য দেখে সে হেলেনকে বেছে নিল আর ইনোনিকে ভুলে গেল।স্থূলবোধের কাছে সূক্ষ্মবোধ হার মানল।যদিও এজন্য প্যারিস কে পরিনাম ভোগ করতে হয়েছিল। অন্যদিকে ভালোবাসার মানুষ কে হারিয়ে বেদনায়, শোকে দিন কাটছিল ইনোনির। প্রতিটা মুহূর্ত সে নিজের মৃত্যু কামনা করছিল।তাই কবিতায় বার বার বলা হয়েছে "Dear mother Ida,harken ere I die".প্যারিস কে ছাড়া একাকিনী বিরহে ব্যাকুল ছিল ইনোনি। নিজের উপর আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল। একটা সময় প্যারীসের উপর ইনেনির প্রচন্ড ঘৃনা হয় এবং সে প্যারীসকে অভিশাপ দেয়। তার মনে ভয়ও হয় যে তার সন্তান যেন প্যারীসের মত প্রতারক না হয়।এই বলে Tennyson কবিতাটি শেষ করেছেন।
The Lotos Eaters.
English Summary:-
The poem "Lotos Eaters" is based on a portion of Homer’s Odyssey. The poem begins with Odysseus commanding his men to have “Courage.” Odysseus tells his mariners to have courage. He also assures them that they will soon reach the shore of their home. In the afternoon, they reach a land of lotos. While Ulysses and his comrades are looking at their surrounding the “Lotos-eaters” appear and give them lotos fruits to eat. The lotos is a strange fruits. The men who eat these fruits, fall under the empty spell of the land. The second stanza of the poem begins with a choric song. The men describe all the reasons that they want to remain on the island. They believe that their families will be better off without them. In the third stanza, the mariners declare that every aspects of nature has a lifespan.Here, they cite the examples of flowers and fruits that ripens and blown down.In the fourth and fifth stanza the mariners declare that it is so sweet to live a life of continuous dreaming. They painted their childhood memories to their mind.
Next, the mariners say that their families have probably forgotten them, and their homes fallen apart.So they might as well stay in the land of the Lotos-eaters. Although they have fond memories of their wives and sons, surely by now, after ten years of fighting in Troy, their sons have inherited their property. So if they go to their home, the happiness of their wives and children might be broken. So they wish to spend the rest of life in the lotos island. They think that their present life on the lotos island offer them the best life. The mariners think that If they return their home, they will not be welcomed by their wives and children due to their long absence.That is why, they prefer to stay here in the lotos island till the rest of their life.
বাংলা সামারীঃ-
হোমারের ওডিসি মহাকাব্যের নায়ক ইউলিসিস। ট্রয় যুদ্ধ শেষে তিনি দেশে ফেরার পথে জাহাজসহ নাবিকদের নিয়ে নানা বাধা-বিপত্তির মুখোমুখি হন। আটকা পড়ে থাকেন নানা সময়ে নানা দ্বীপে।এভাবেই কাটতে থাকে বছরের পর বছর। তার সঙ্গী নাবিকরা ঘরে ফেরার তরে আকুল।কিন্তু সহজে ফেরা হয় না তাদের। তাদের জাহাজ বার বার আটকে থাকে নানা বাধা-বিপত্তির মুখে। এ কবিতায় সেইসব হতাশ নাবিকদের মনের আর্তির প্রকাশ ঘটানো হয়েছে। কবি টেনিসন তার এ কবিতায় ইউলিসিসের সঙ্গী নাবিকদের হৃদয়ের মর্মবেদনা এবং বাড়ি ফেরার চিন্তা-চেতনায় অসহায় দিকটির অসাধারণ প্রকাশ ঘটিয়েছেন। একবার এক দ্বীপের কাছে তাদের জাহাজ আটকে যায়।তারা সবাই ঐ দ্বীপে আশ্রয় নেয়। ঐ দ্বীপের লোটস ভক্ষণকারীরা তাদেরকে খাবার হিসেবে লোটস ফল খেতে দেয়া। ইউলিসিস ও তার সঙ্গী নাবিকরা ঐ ফল গ্রহন করে। যদিও কয়েকজন প্রথমে ঐ ফল খেতে অস্বীকৃতি জানায় কিন্তু পরে তারা লোটস ফল গ্রহন করে।ফল আহারের পর তাদের মধ্যে আকস্মিক পরিবর্তন দেখা দেয়।তারা আর আগের মত পূর্ণ উদ্যমে কাজ করেনা।যখন দেখে যে তাদের গৃহে ফেরার আর কোন পথ খোলা নেই তখন তারা সবাই নিজ গৃহের আশা ত্যাগ করে নিজেরাই নিজেদের মাঝে সঞ্চয় করার চেষ্টা করে আর নিজেদের সান্তনা দেয়। তারা ভাবে শুধু অহেতুক বিলাপ করার কোন অর্থ নেই তার চেয়ে ভালো হবে যে এই সীমাহীন সমুদ্র, এই নির্জন দ্বীপ, জলের কুলকুল ধ্বনি, উত্তাল তরঙ্গমালা এসব দেখে দেখেই সময় পার করবে। তারা এই বলে নিজেদের সান্ত্বনা দেয় যে, এখন সময় পার হয়ে গেছে তাই এখন যদি তাদের স্ত্রী সন্তানদের কাছে ফিরেও যায় তাতে আরো তাদের শান্তি বিনষ্ট হবে। তারা আর তাদের স্ত্রী -পুত্রদের কাছে ফিরে যাবে না। এই সীমাহীন সমুদ্রে বাকি জীবন কাটিয়ে দিবে। তারা অনেক যুদ্ধ আর হানাহানি দেখেছে। তাই তারা আর সমুদ্র যেতে চায়না। যতদিন বেঁচে থাকবে তারা এই দ্বীপেই থেকে যেতে চায়। প্রকৃতির সাথে তারা নিজেদের গভীরভাবে যুক্ত করতে চায়,তারা আর নিজেদের সেই কঠোর পরিশ্রম করতে চায়না।গৃহ আজ তাদের কাছে অতীত ইতিহাস। মোট কথা টেনিসন এই কবিতায় একদল অসহায় নাবিকের জীবনকাহিনী তুলে ধরেছেন।
Tithonus.
বি দ্রঃ-- মুল কবিতার সামারি পড়ার আগে এটা জানা আবশ্যক।টিথোনাস ছিলেন ট্রয় রাজ্যের রাজা লাওমিডনের পুত্র। ঊষার দেবী অরোরা তার প্রেমে পড়ে এবং তাকে বিয়ে করে। একটাসময়ে অরোরা গ্রিক পুরাণের প্রধান দেবতা জিউসের কাছে টিথোনাসের অমরত্বের বর চায় কিন্তু সে তার স্বামীর চিরযৌবন চাওয়ার কথা ভুলে যায়। দেবতা জিউস অরোরার ইচ্ছেমাফিক টিথোনাসকে অমরত্ব দান করেন। কিন্তু "Tennyson" এর 'Tithonus' কবিতায় বলা হয়েছে টিথেনাসকে অমরত্ব দেবতা জিউস নয় দেবী অরোরাই দান করেছিলেন।
বাংলা সামারীঃ-
প্রাচীন উপাখ্যানের আধুনিকায়ন করে টেনিসন মানব জীবনের প্রাকৃতিক নিয়মাধীনতায় গুরুত্ব দিয়ে জীবনের সীমাবদ্ধতা, বৃদ্ধাবদ্ধতাকেই বুঝাতে চেয়েছেন 'টিথোনাস" কবিতায়। এটি মূলত গ্রিক পুরাণের একটি কাহিনি। গ্রিক পুরাণে ঊষার দেবী অরোরা। তার ভাল লেগে যায় ট্রয় নগরের সুদর্শন পুরুষ টিথোনাসকে। তাই তিনি তাকে বিয়ে করে নিয়ে যায় তার রাজ্যে। টিথোনাস দেবী অরোরার ভালবাসায় এতটাই বিমোহিত হয়ে যায় যে সে(টিথোনাস) তার(অরোরার) কাছে বর চায় যেন দেবতাদের মতো সেও অমর হতে পারে। তাই দেবী অরোরা টিথোনাসকে অমর হবার বর দান করেন। কিন্তু টিথোনাস প্রেমে এতটাই উত্তেজিত ছিল যে সে অমরত্বের সঙ্গে চিরযৌবন চাইবার কথা ভুলে যায়। একসময় সে তার রূপযৌবন হারিয়ে ফেলে কিন্তু অরোরা দেবী হওয়াতে তার রূপযৌবন চিরস্থায়ী। টিথোনাসের বয়স যতই বাড়তে থাকে, সাথে সাথে বাড়তে থাকে রোগ-শোক-দুঃখ-জরা আর অন্যান্য যত বালাই। বার্ধক্য অবস্থায় এখন সে মৃত্যু কামনা করে । কিন্তু দেব-দেবীদের দেয়া বরদান কখনোই তারা ফিরিয়ে নিতে পারেন না। তাই টিথোনাস অরোরার কাছে নানা রকমের মিনতি করে যাচ্ছে। তার শৈশবের কথা মনে পড়ে যায় যেভাবে সে মর্ত্যে তার শৈশব অতিবাহিত করেছে। এসব নিয়েই মুলত Tithonus কবিতা।
English Summary:-
This poem is a dramatic monologue. The entire text is spoken by a single character whose words reveal his identity.
The poem begins with the speaker's(Tithonus) sorrowful mourning. Tithonus laments that once he was a beautiful man but now an aged man.
He is unable to die. He is slowly being consumed by the hours of his life that will never end. The speaker describes himself as no longer being a man, but a mere shadow who is forced to see the never aging face of his beloved ever morning. He describes asking Eos for immortality and her granting it to him without considering his youth. He remembers that long ago he asked Aurora to grant him eternal life. Aurora granted his wish generously, like a rich philanthropist. Tithonus appeals to Aurora to take back the gift of immortality. But Aurora replies that "the Gods themselves cannot recall their gifts.”Everyday he asks Eos to take back what she has given, but receives no answer.
In the next section of the poem the speaker describes about his earthly life. The poem concludes with the speaker's sigh sighing.
Tithonus requests Aurora not to keep him imprisoned in the east where she rises in the morning. His eternal old age is so painful that makes his life like a burning hell.