Literary Criticism এর সবগুলো টপিকস এর বাংলা সামারি, Honours 4th Year

Mofizur Rahman
0

অনার্স ৪র্থ বর্ষের Literary Criticism এর সবগুলো টপিকস এর বাংলা সামারি। নিচে পিডিএফ ফাইল সহ দেওয়া আছে যার প্রয়োজন নিতে পারবেন।

অনার্স ৪র্থ বর্ষের Literary Criticism এর সবগুলো টপিকস এর বাংলা সামারি।

Honours 4th Year 
Subject:  Literary Criticism

  
The Study of Poetry
By Matthew Arnold  (  1822– 1888  )  
Bangla Summary:– 

❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

The Study of Poetry  একটি সমালোচনামূলক লেখা  (  Critical Writing ) .   এই রচনাটি ১৮৮০ সালে লিখেছিলেন  ভিক্টোরিয়ান কবি ম্যাথু আর্নল্ড  ।  এই রচনার প্রধান আলোচ্য বিষয় হলোঃ  The art of Poetry  এবং The art of Criticism .

কবিতার প্রতি এই কবি ছিলেন ভীষণ অনুরাগী ।  কবিতার প্রতি তার যে উচ্চ ধারণা,  তা প্রকাশ করেছেন তার এই রচনায়।  আর্নল্ড এর মতে ,   কবিতা জীবনেরই প্রতিচ্ছবি  এবং জীবনের সমালোচনা ।  কবিতাকে তিনি সবার উচ্চে আসন দিয়েছেন । তার মতে, কবিতা মানুষের জীবনে আবেগের সংযোজন  ঘটায় ।  ধর্ম যখন মানুষকে প্রশান্তি দিতে ব্যর্থ হয়,  কবিতা তখন মানুষের জীবনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি বয়ে আনে ৷  Arnold  এর মতে- The Poetry will replace religion as the source of spiritual relief and comfort in life .  

Arnold  এর মতে,   বিজ্ঞানও অসম্পূর্ণ  থাকবে কবিতা ছাড়া ।  কারণ ,   বিজ্ঞান আবেগহীন হবে কবিতা ছাড়া।  তাইতো বলা হয়েছে, Poetry gives a passionate life to science without which science will be too dry and dull . 

দর্শনের সাথে কবিতার তুলনা করলে দেখা যায়,   দর্শনে  false show of knowledge  বিদ্যমান আছে ,  কিন্তু  কবিতা  হলো  Soul of knowledge  .  

  • Arnold  কবিতাকে ইতিহাসের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন ।

  • কবিতার প্রশংসা করে কবিতার যে  Definition  তিনি দিয়েছেন, তা হলোঃ  
  • Poetry is the criticism of life under the conditions fixed for such a criticism by the law of poetic truth and poetic beauty .

ম্যাথু আর্নল্ড এর মতে, কাব্যিক গুণাবলি আছে এমন   কবিতার একটি চমৎকার শক্তি আছে যা দ্বারা সে মানুষকে গঠন করতে,  টিকিয়ে রাখতে এবং আনন্দ দিতে সক্ষম ।  এ ধরনের কবিতাকে তিনি  বলেছেন  The best poetry  বা  Classics .  

কোন কবিতা কাব্যিক গুণাবলিতে উচ্চ মানসম্মত  আর কোন কবিতা নিম্ন মানের তা বোঝার কিছু উপায় বা পদ্ধতি দেখিয়েছেন কবি ম্যাথু আর্নল্ড তার এই রচনায় ।   

Matthew Arnold  এর মতে,  যেহেতু কবিতার অনেক বেশি প্রভাব রয়েছে মানুষের জীবনে ,  তাই একজন পাঠকের উচিত কবিতার মূল্যায়ন বা মান নিরূপণ করা ।  এক্ষেত্রে তিনি তিনটি পদ্ধতির নাম বলেছেন , যার দ্বারা কবিতার  মান নিরূপণ করা যেতে পারে৷  সেগুলো হলোঃ  

  • ১) The Historical Estimate : একজন কবির ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে বলে,  তার সব কবিতাকেই যদি কাব্যিকভাবে উচ্চ মানসম্মত বিবেচনা করা হয়,  তাহলে সেটি হবে  কবিতার  Historical Estimate . 
  • ২)  The Personal Estimate : সাধারণত সমসাময়িক কবিদের কবিতার মান বিচারে এই ধরনের পদ্ধতি প্রয়োগ হয়৷ যেমনঃ  ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে ,  এমন কোনো কবির কবিতাকে  ভালো কবিতা বলে বিবেচনা করাকেই Personal Estimate  বলা হয় ।  এক্ষেত্রে পাঠক  কবিতার গুণাবলি  দ্বারা নয়,  বরং  কবির সাথে তার ব্যক্তিগত সম্পর্ক   ( Personal affinity )  দ্বারাই প্রভাবিত হন।  

  • ৩) The  Real Estimate : এটা একটা নিরপেক্ষ পদ্ধতি ৷  এই পদ্ধতিতে একজন পাঠক  ঐতিহাসিক গুরুত্ব বা ব্যক্তিগত পছন্দ দ্বারা প্রভাবিত হবে না । বরং কবিতার  অন্তর্নিহিত  গুণাবলির দ্বারা কবিতার উৎকৃষ্টতা নির্ণয় করবে ৷ 

একটি উৎকৃষ্ট ( The best)   কবিতার মধ্যে  যে গুণাবলি থাকা দরকার, তা হলোঃ 
Poetic Truth,  high seriousness in subject matter   and  poetic beauty in expression .  


একজন পাঠক  তার কবিতার মধ্যে কাব্যিক গুণাবলি আছে কিনা, তা  কিভাবে নির্ণয় করতে পারবে ,  সে বিষয়ে কবি Matthew  Arnold  একটি পরামর্শ দিয়েছেন  ৷ 

কবিতার কাব্যিক গুণাবলি বের করে  real judgement  করার জন্য কবি যে থিউরি অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়েছেন  ,  তার নাম  The Touchstone Method.

Touchstone Method  is a method of comparison between the truly great poets of the past with the new poets in the qualities of their poems.

অর্থাৎ  Touchstone Method  একটি মাপকাঠির মতো যার মাধ্যমে কবিতার মূল্যায়ন করা যায় ।  এই পদ্ধতিতে পূর্ববর্তী সর্বশেষ্ঠ  কবিদের ( The great poets )    কবিতার লাইনের সাথে বর্তমানে পঠিত কবিতার তুলনা করে উৎকৃষ্ট কবিতা  নির্ণয় করা হয় ।   

কবি Matthew Arnold  এর মতে , Homer,  Dante , Virgil, Shakespeare , Milton  সত্যিকার অর্থেই  great poets  যাদের কবিতায় মানসম্মত কাব্যিক গুণাবলি বিরাজমান  ।  এই কবিদের লেখাগুলোকে তিনি Classics  (The best)  হিসেবে স্বীকৃতি দেন ।   

Matthew Arnold  বলেন,  একজন সমালোচক বা পাঠক কবিতার উৎকৃষ্টতা নির্ণয়ের জন্য  Classics  কবিতাগুলো থেকে নমুনা ( specimen )   হিসেবে কিছু লাইন সংগ্রহ করবেন এবং  তার আলোচ্য কবিতার সাথে মিলিয়ে দেখবেন ,  যে তার আলোচ্য কবিতায়  উৎকৃষ্ট কবিতার মতো  কাব্যিক গুণাবলি বিদ্যমান আছে কিনা অর্থাৎ  Poetic truth , high seriousness ,  poetic  beauty  আছে কিনা ।  যদি থাকে,  তাহলে আলোচ্য কবিতাটিও একটা   উৎকৃষ্ট কবিতা হিসেবে বিবেচিত হবে ।  

Matthew Arnold এর মতে,  একটা কবিতাকে ঠিক তখনই  The best  অথবা  Classic  বলা যাবে,  যখন ঐ কবিতার  বিষয়বস্তু ,  স্টাইলের ক্ষেত্রে  high quality ,  truth  , seriousness,    beauty ইত্যাদি থাকবে।

এরপর তিনি Geoffrey Chaucer , Dryden ,  Alexander Pope ,    Thomas Gray ,  Robert Burns সহ আরও কিছু বিখ্যাত কবিদের কবিতার কাব্যিক গুণাবলি নিয়ে আলোচনা করেন ।  এবং তাদের কবিতার  মান নিরূপণ করার চেষ্টা করেন।  

 Geoffrey Chaucer এর কবিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি কিন্তু তার কবিতার  মধ্যে high seriousness ছিলো না বলে  তার কবিতাগুলো Classics হিসেবে স্বীকৃতি দেননি Arnold   । 

Neo Classical যুগের   Dryden  ও  Alexander Pope কে তিনি   Classics of Prose বলেন ।  তাদের কবিতার ব্যাপারে  আর্নল্ড বলেন ,  Pope's or Dryden's poetry was conceived and composed in his wits  but genuine poetry is conceived and composed in the soul .   যেহেতু  তাদের কবিতায় প্রকৃত কবিতার বৈশিষ্ট্য নেই, তাই  আর্নল্ড  তাদের Classic poet হিসেবে বিবেচনা করেননি।

কবি আর্নল্ড এর মতে,      Thomas Gray  is a classic poet because he had the very spirit and point of view of ancient Greek writers.  

 Robert Burns এর Scotch  এ লেখা কবিতার প্রশংসা করেন আর্নল্ড  কিন্তু তার ইংরেজিতে লেখা কবিতা নিম্ন মানের ছিলো আর্নল্ড এর মতে ।  তাই  তাকে আর্নল্ড  বড় কবি হিসেবে বিবেচনা করলেও,  Classics হিসেবে বিবেচনা করেননি। 

 র্সবশেষ  Matthew  Arnold এর আশা ব্যক্ত করেন যে,   the classic poetry will continue to be current with the world .  

Summary Provide by Mofizur Rahman
Email: mmritbd@gmail.com, cell: 01851725814
B.A Honours English, (NU)

----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

"The Metaphysical Poets"
 By T. S.  Eliot (1888 – 1965)
Bengali  Summary 

❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

T. S. Eliot  এর একটি বিখ্যাত প্রবন্ধের নাম The Metaphysical Poets , যা প্রকাশিত হয় ১৯২১ সালে ।  মূলত এই প্রবন্ধটি লেখা হয়েছিলো একটি  review  বা পর্যালোচনা হিসেবে । 

"Metaphysical  Lyrics and Poems of the seventeenth Century" – হলো  প্রফেসর গ্রিয়ারসন এর একটা  Anthology (কাব্যসংকলন), যেখানে তিনি  John Donne সহ  অন্য মেটাফিজিক্যাল কবিদের কিছু কবিতা সংকলন করেছেন৷  এই কাব্যসংকলন এর পর্যালোচনা বা Review  দিতেই   এলিয়ট লেখেন তার বিখ্যাত প্রবন্ধ  The Metaphysical Poets.

এই প্রবন্ধে টি.এস.  এলিয়ট  প্রফেসর গ্রিয়ারসনের কাব্যসংকলনটির প্রশংসা করেন ,  কারণ  এলিয়টের মতে,   মেটাফিজিক্যাল কবিদের কবিতা অবমূল্যায়ন করা হয়েছে , তাদের কবিতার যথাযথ পাঠ হয়নি ।  এই প্রবন্ধে T. S. Eliot  মেটাফিজিক্যাল কবিদের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি ও মতামত ব্যক্ত করেছেন,  তাদের ভালো দিকগুলো যুক্তিপ্রদর্শনের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন । এবং  মেটাফিজিক্যাল কবিদের সম্পর্কে Samuel Johnson  এর নেতিবাচক  মন্তব্যগুলোকে যুক্তিতর্কের মাধ্যমে খণ্ডন করেছেন ।  

ইংরেজি সাহিত্যে সতেরো শতকের একদল কবি ছিলেন  যারা  Love ,  Death,  God,  Soul, Faith  ইত্যাদি বিমূর্ত বিষয় ( metaphysical  which means beyond physical)   নিয়ে কবিতা লিখতেন ।  এবং  তারা তাদের কবিতায়  Simile,  metaphor ,  conceit  ইত্যাদি  figure of speech এর ব্যবহার করে দূরবর্তী দুটো বিষয়ের মধ্যে সাদৃশ্য স্থাপনের চেষ্টা করতেন । সতেরো শতকের এই কবিগোষ্ঠীকে  সর্বপ্রথম  "Metaphysical Poets "  হিসেবে আখ্যায়িত করেন  সমালোচক স্যামুয়েল জনসন  ।   

  • মেটাফিজিক্যাল কবিদের নামঃ
                1. John  Donne.
                2. Andrew  Marvell.
                3. George  Herbert.
                4. Henry  Vaughan.
                5. Abraham  Cowley.
                6. Richard  Crashaw. 
                7. John  Cleveland. 


স্যামুয়েল জনসনের মতে, John  Donne  is  the  leader  of  Metaphysical  poet  ।  স্যামুয়েল জনসন  এই মেটাফিজিক্যাল কবিদের অবমূল্যায়ন করেছেন  এবং বলেছেন যে মেটাফিজিক্যাল কবিদের লেখার ধরণ তাদের পূর্ববর্তী কবি বা লেখকদের  থেকে আলাদা ।  স্যামুয়েল জনসন মেটাফিজিক্যাল কবিদের ব্যাপারে মন্তব্য করেন এভাবে যেঃ–   

"The most  heterogeneous ideas are yoked by violence together ".   

অর্থাৎ  অনেক বিসদৃশ ভাবনাকেই তাঁরা জোরপূর্বক সদৃশ করেছিলেন। 


 টি.এস. এলিয়ট  তার এই প্রবন্ধে  স্যামুয়েল জনসনের এই মন্তব্যের পাল্টা যুক্তি প্রদর্শন করেন ।  এলিয়ট বলেন,

  • আপাত সংযোগবিহীন বা বিসদৃশ বহু ভাবনাকে কবি মন ঐক্যবদ্ধ করে তাকে একটি পূর্ণাঙ্গ রূপ দেয় এটাই কবি ও কবিতার বৈশিষ্ট্য।  

স্যামুয়েল জনসন নিজেও তার কবিতায় ভিন্নমুখী ধারণার একত্রিত করেছেন এবং  মেটাফিজিক্যাল কবিদের সেই একই প্রয়োগের সমালোচনা করেছেন তিনি ।

স্যামুয়েল জনসন  মেটাফিজিক্যাল কবিদের  একটি আলাদা শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত করেছেন  ,  এবং তাদের ত্রুটির ভিত্তিতে তাদেরকে ভুলভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন ।  স্যামুয়েল জনসনের মতে,  মেটাফিজিক্যাল কবিরা কবিতায় একটা স্বতন্ত্র ধারা সৃষ্টি করেছিলো কবিতায় বিসদৃশ ভাবনাগুলোকে একত্রিত করার মাধ্যমে ।  

কিন্তু  টি. এস. এলিয়ট এর মতে,
 তথাকথিত ‘ম্যাটাফিজিকাল’ কবিরা একটা স্বতন্ত্র ধারা সৃষ্টি করেননি এবং তাদের কাব্য ধারা  প্রচলিত কাব্য ধারা থেকে  স্বাতন্ত্র নয় ।

 সপ্তদশ শতকের এই কবিরা ছিলেন তাঁদের পূর্ববর্তী শতকের প্রত্যক্ষ ও স্বাভাবিক ধারা অনুসারী ।  এলিয়ট উদাহরণ দিয়ে দেখিয়েছেন  যে মেটাফিজিক্যাল কবিদের লেখার বৈশিষ্ট্য  তাদের পূর্ববর্তী শতকের কবিদের সাথে সাদৃশ্য আছে ।  এমনকি  মেটাফিজিক্যাল কবিদের উত্তরসূরী বলা হয় আধুনিক কবিদের ।  তাহলে মেটাফিজিক্যাল কবিরা কিভাবে একটা আলাদা কবি গোষ্ঠী হতে পারে! 

এলিয়টের মতে ,  
‘ম্যাটাফিজিকাল’ কবিতা বলতে ঠিক কীরকম কবিতাকে বুঝায় তা সংজ্ঞায়িত করা যেমন কঠিন কাজ ; ঠিক কোন কোন কবিরা তাঁদের কোন কোন কবিতায় ‘ম্যাটাফিজিকাল’ ছিলেন, তা নির্ণয় করাও একই রকম কঠিন কাজ।

শুধু metaphor, similie, বা conceit ব্যবহারের ভিত্তিতে এই গোষ্ঠীর কবিদের আলাদা হিসেবে   চিহ্নিত করা যায় না কারণ রচনা শৈলির বৈশিষ্ট্য হিসেবে এ যুগের সব কবিরাই এসব ব্যবহার করতেন। সুতরাং শুধু এসবের ( metaphor, similie, conceit) ব্যবহারের ভিত্তিতেই এঁদেরকে একটা বিশেষ কবি গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা কঠিন।

এলিয়ট বলেন,
  তাদেরকে ‘ম্যাটাফিজিকাল’ বিশেষণ দিয়ে বিশেষায়িত না করে, তাদের কবিতায় স্থায়ী কোনো আবেদন ছিল কিনা তা যদি মূল্যায়ন করি, তাহলে দেখব; তাঁদের কবিতার কিছু স্থায়ী আবেদন ছিল, যা পরে অবমূল্যায়িত হয়, অবশ্য সে অবমূল্যায়নটি না হওয়াটাই উচিত ছিল।  

ড. জনসন ম্যাটাফিজিকাল কবিদের একটা ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্যেই প্রাধান্য দিয়ে মন্তব্য করেছেন, “তাঁদের কাব্য প্রচেষ্টা ছিল বিশ্লেষণাত্মক”; কিন্তু তিনি এটা লক্ষ করেননি; বিশ্লেষণের পরম্যাটাফিজিকাল কবিরা, সেই বিস্তৃত বিশ্লেষণকে আবার একটি নতুন ঐক্যে সংগঠিত করে নতুন রূপ দেন।  

এ প্রবন্ধে মেটাফিজিক্যাল কবিদের সম্পর্কে  টি.এস. এলিয়ট  Unification of Sensibility নামে   একটা term  ব্যবহার করেছেন । Unification of Sensibility হলো কবিতায়  thought  এবং  feeling  এর সংমিশ্রণ  ঘটানো  ।  মেটাফিজিক্যাল কবিদের মধ্যে এই বিশেষ গুণটি ছিলো,  তারা  তাদের কবিতায় বিভিন্ন ধরনের ভাবনা, অনুভূতি  বা অভিজ্ঞতার সফলভাবে সংমিশ্রণ ঘটিয়েছেন,  এই আর গুণটি  Elizabethan  ও Jacobean যুগের লেখকদের মধ্যেও বিদ্যমান ছিলো।  এখান থেকে প্রমাণিত হয় ,  মেটাফিজিক্যাল কবিরা সতেরো শতকের অন্য কবিদের থেকে আলাদা নয়  ।  

বরং মেটাফিজিক্যাল কবিদের পরবর্তী কবিরাই একটা আলাদা ধারা সৃষ্টি করেছিলো ।  কারণ মেটাফিজিক্যাল কবিদের পরবর্তী কবিরা Unification of Sensibility  ব্যাপারটা ধরে রাখতে পারেননি ।  যেমন ,  Dryden  ও John Milton  ।  তাদের জন্য  Unification of Sensibility ধ্বংস হয় এবং  Dissociation of Sensibility  এর শুরু হয় ।  

Dissociation of Sensibility  হলো  Thought  এবং Feeling  কে আলাদা ভাবে দেখানো,  এই দুয়ের সংমিশ্রণ না করা ।  

ভিক্টোরিয়ান যুগের কবিদের মধ্যেও Dissociation of Sensibility  বিরাজমান ছিলো ।  


টি. এস. এলিয়টের মতে , মেটাফিজিক্যাল কবিরা ছিলেন intellectual (বুদ্ধিবৃত্তিক  এবং  তাদের পরবর্তী  আঠারো ও উনিশ শতকের কবিরা ছিলেন  Reflective  (  চিন্তাশীল)।

এরপর  এলিয়ট মেটাফিজিক্যাল কবিদের সাথে বিশ শতকের আধুনিক কবিদের তুলনা করে তাদের মধ্যে সাদৃশ্যগুলো দেখিয়েছেন ।


অবশেষে এলিয়ট বলেছেন, It would be fruitful work to break up the classification which Johnson made.

এককথায় ,  টি.এস. এলিয়ট  এই প্রবন্ধে  মেটাফিজিক্যাল কবিদের ব্যাপারে স্যামুয়েল জনসনের অভিযোগ  ( Impeachment )  গুলোকে ভুল প্রমানিত করার চেষ্টা করেছেন এবং মেটাফিজিক্যাল কবিদের লেখার প্রশংসা করেছেন ।

Summary Provide by Mofizur Rahman
Email: mmritbd@gmail.com, cell: 01851725814
B.A Honours English, (NU)

----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

Topic: The Rise of English  
By: Terry Eagleton
Bengali Summary

❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

১৯৮৩ সালে  প্রকাশিত হয় Terry Eagleton  এর বিখ্যাত একটি  গ্রন্থ -"  Literary  Theory : An Introduction "। এই গ্রন্থের  ভূমিকার পর প্রথম যে পরিচ্ছেদ  বা অধ্যায়টি রয়েছে ,  সেটিই হলো "The Rise of English" নামের অসাধারণ প্রবন্ধটি (The Outstanding Essay)  

এই প্রবন্ধের আলোচনার বিষয়বস্তু হলো  অষ্টাদশ শতাব্দীর (Eighteenth Century) পর থেকে  ইংরেজি সাহিত্যের বিকাশ .

অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইংরেজি সাহিত্যের যুগটি হলো  Neo-classical  period. এই  সময়ে সাহিত্য বলতে বোঝানো হতো- দর্শন  ( Philosophy ) , ইতিহাস  ( History ), প্রবন্ধ (Essay), চিঠিপত্র,   কবিতা- এই ধরনের লেখাগুলো ।  

উচ্চ শ্রেণির মানুষের মূল্যবোধ ,  রুচিবোধ সম্বলিত মতাদর্শগত লেখাকে অষ্টাদশ শতাব্দীতে সাহিত্য হিসেবে গণ্য করা হতো । সাহিত্যে যাকে  Polite Letters হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে ।  

Street Ballad ,  Popular Romance, Drama- এই ধরনের লেখাগুলোকে তখন সাহিত্য হিসেবে গণ্য করা হতো না ।  

Terry Eagleton  বলেছেন,
সতেরো শতকে  ইংল্যান্ডে গৃহযুদ্ধ  ( Civil War )  হওয়ার পর আঠারো শতকে সাহিত্যের গুরুত্ব বেড়ে যায় । তখন সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায়।  ফলে  eighteenth century তে  মধ্যবিত্ত ও অভিজাত শ্রেণির মানুষের মধ্যে ঐক্য আনয়ন এর জন্য সাহিত্যকে একটা গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ  (Important instrument)  হিসেবে ব্যবহার করা হয়।  তখনকার লেখকেরা  সাহিত্যের মাধ্যমে সমাজের পুনর্গঠন বা সংস্কার করার চেষ্টা করেন ।  সামাজিক রীতিনীতি   (Social manner) ,  সঠিক রুচির অভ্যাস ,  সাধারণ সংস্কৃতির মান  শেখানোর জন্য সাহিত্য একটা হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।  এ কারণেই তখনকার লেখকেরা  কল্পনাপ্রসূত ( imaginative ), বা সৃষ্টিশীল  ( creative )  ধরনের লেখা বা কাহিনি না লিখে শিক্ষামূলক বা নীতিমূলক  (Didactic)  লেখা লিখেছেন  ।  এই নীতিমূলক লেখাগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলো  -  Periodicals ,  Social  and aesthetic treaties ,  sermons ,  classical translation ,  guidebooks   যা ব্যাহত সমাজের মানুষদের আচরণ ও নৈতিকতা শিখিয়েছিল ।  ফলে সমাজে সাহিত্যের গুরুত্ব বেড়ে যেতে থাকে।

Terry Eagleton  এর মতে,
আধুনিক অর্থে , সত্যিকার সাহিত্যের আবির্ভাব ঘটেছিল  উনবিংশ শতাব্দীতে রোমান্টিক যুগে ।  
রোমান্টিক পিরিয়ডে সাহিত্যে যে নতুন ধারণা যুক্ত  হয়েছিল,  সেটা হলো -  সাহিত্যে অবশ্যই  কল্পনা ( imagination) এবং সৃজনশীলতা    (creativeness) বিদ্যমান থাকবে ।  রোমান্টিক যুগে গদ্য রচনাকে কিছুটা নিস্তেজ  ভাবা হয়েছিল।

রোমান্টিক যুগের কবিরা তাদের কবিতায় একটা কল্পনার জগৎ সৃষ্টি করতো । তাদের কবিতা পাঠ করে বাস্তব জীবনের বিভিন্ন হতাশা ও সমস্যা থেকে সেই কল্পনার জগতে আশ্রয় নিতে পারতো পাঠকরা ।  এই বিষয়টির নাম- Escapism.

রোমান্টিক যুগের কবিদের কবিতার সামাজিক,  রাজনৈতিক এবং দার্শনিক তাৎপর্য ছিলো ।  কারণ অধিকাংশ রোমান্টিক কবিরা রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন ।   রাজনৈতিক সমস্যার বিষয়গুলো ও তার সমাধান  প্রতীক ( Symbol )  ব্যবহারের মাধ্যমে  উপস্থাপন করতেন রোমান্টিক যুগের কবিরা।   তাদের কবিতায়  নান্দনিকতা  ( Aestheticism )  ছিলো যা পাঠকদের আনন্দ দিতে পারতো।  রোমান্টিক যুগে সাহিত্যে যুগান্তকারী পরিবর্তন ঘটে যা সাহিত্যের বিস্তার ও বিকাশকে ত্বরান্বিত করেছিলো ।  

রোমান্টিক যুগের পরবর্তী ধাপ ভিক্টোরিয়ান যুগ (১৮৩২- ১৯০০)

ভিক্টোরিয়ান যুগে সাহিত্যের বিকাশ সম্পর্কে  Terry Eagleton  বলেন, the failure of religion  অর্থাৎ ধর্মের ব্যর্থতার কারণেই ভিক্টোরিয়ান যুগের সাহিত্যে বিকশিত হয়েছিল। এ সময়ে বিজ্ঞানের নানা আবিস্কারের জন্য সমাজে অভাবনীয় পরিবর্তন দেখা দেয় এবং মানুষের মধ্যে ধর্মের বিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়। মানুষ বিজ্ঞানের উপর নির্ভরশীল হতে থাকে ।  এবং ধীরে ধীরে তারা মানসিক শান্তি হারাতে শুরু করে ।  ধর্ম তখন মানুষকে প্রশান্তি দিতে ব্যর্থ হয়  ।  

তখন ইংরেজি সাহিত্য ধর্মের বিকল্প হিসেবে কাজ করে  মানুষকে আনন্দ দেয়,  নৈতিকতা শেখায় এবং প্রশান্তি দেয় মানুষের আত্মাকে ।  ভিক্টোরিয়ান যুগেই সাহিত্যের উপর মানুষ বেশি নির্ভরশীল হতে থাকে । যার ফলে ইংরেজি সাহিত্য  আরো বিস্তার লাভ করে ।  

এই  সময়  সাহিত্য একটি একাডেমিক বিষয় হিসেবে  বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অন্তর্ভুক্ত হয় ।  মহিলাদের উচ্চ শিক্ষার জন্য  ইংরেজি সাহিত্যকে নির্বাচিত করা হয় তখনকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ।  

পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের উপনিবেশগুলোতে তারা নিজেদের সংস্কৃতি বিস্তারের জন্য ইংরেজি সাহিত্যকে একাডেমিক সাবজেক্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে ।  

এভাবে ধাপে ধাপে  ইংরেজি সাহিত্য ও ভাষার  বিকাশ হয়ে বর্তমান স্থানে পৌঁছেছে ।  

Summary Provide by Mofizur Rahman
Email: mmritbd@gmail.com, cell: 01851725814
B.A Honours English, (NU)

----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

subject: Introduction to Culture and Imperialism  
By: Edward Said (1935-2003)

Bengali Summary
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

Edward Said এর "Culture and Imperialism "  হচ্ছে একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধ সংকলন (A collection of critical essays), যা ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। সংস্কৃতি ও সাম্রাজ্যবাদের মধ্যেকার সম্পর্ক প্রদর্শনই এই গ্রন্থের প্রধান আলোচ্য বিষয়  ।  

"Introduction to Culture and Imperialism  "  হলো   "Culture and Imperialism  "  প্রবন্ধ সংকলনটির ভূমিকা ।  

"Introduction to Culture and Imperialism "  এ লেখক উল্লেখ করেন কোন কোন বিষয়গুলো  তাকে উদ্ভুদ্ধ করেছিলো   Culture and Imperialism   গ্রন্থটি লেখার জন্য ।  

Edward Said  বলেন,   এই গ্রন্থটি লেখার জন্য তিনি বিভিন্ন প্রেক্ষাপট থেকে সাম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক অধ্যায়ন ও পর্যালোচনা করেছেন ।  

এই প্রবন্ধে  সাম্রাজ্যবাদ উপনিবেশবাদ ও এদের দ্বারা সৃষ্ট সাংস্কৃতিক ক্ষেত্র সম্পর্কে আলােচনা-পর্যালােচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে সাম্রাজ্যবাদী পশ্চিমাদেশসমূহ এবং এশিয়া, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া উত্তর আমেরিকা ও লাতিন আমেরিকার শিল্প-সাহিত্যসহ সংস্কৃতি সম্পর্কে আলােচনা পর্যালােচনা এ প্রবন্ধে স্থান পেয়েছে।

Edward Said  এর মতে,  Culture is an instrument of Imperialism .   
অর্থাৎ  সাম্রাজ্য বিস্তারের একটা উপায় হলো সংস্কৃতি ।  
লেখকের মতে,  

  • পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর সাম্রাজ্য বিস্তারের ক্ষেত্রে ইংরেজি উপন্যাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে ।  
  • যেমনঃ  Daniel Defoe  এর  Robinson Crusoe. এই উপন্যাসে দেখানো হয় কিভাবে একজন ইউরোপীয়ান  ইউরোপের বাইরে দূরবর্তী এক দ্বীপে গিয়ে সাম্রাজ্য সৃষ্টি করেছিলো ।  
  • এক্ষেত্রে Edward Said  আরো কিছু লেখকের লেখার সাম্রাজ্যবাদী প্রভাবের কথা উল্লেখ করেন।  
  • যেমনঃ চার্লস ডিকেন্স এর  Great Expectations, যোসেফ কনরাড এর Nostromo ইত্যাদি  যা সাম্রাজ্য বিস্তারকে উৎসাহিত করেছিলো।

প্রাচীনকাল থেকেই ‘সাম্রাজ্যবাদ’ কথাটা ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রাচীনকালে রাষ্ট্র তার পাশ্ববর্তী অঞ্চল ও দূরবর্তী অঞ্চলগুলাে শক্তিবলে দখল করতাে। এসকল অঞ্চল উপনিবেশ এবং তা দখলকারী শক্তিকে সাম্রাজ্যবাদ বলা হয়। 

রাষ্ট্রশক্তি ও অঞ্চল মিলে সাম্রাজ্য গঠিত হতাে। প্রাচীন কালে বাইজেন্টিয়াস সাম্রাজ্য, মধ্যযুগে অটোমান সাম্রাজ্য, রােমান সাম্রাজ্য ও মােগল সাম্রাজ্য বিশেষভাবে পরিচিত। মধ্যযুগের এসকল সাম্রাজ্যবাদকে সামন্তবাদী সাম্রাজ্যবাদ বলা হতাে। সাম্রাজ্যবাদের গর্ভে পুঁজিবাদের জন্ম। পুঁজিবাদ  (  Capitalism )   উদ্ভবের সাথে আধুনিক জাতীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থার উদ্ভব ঘটে। পুঁজিবাদ ( Capitalism )  তার জাতীয় বেড়া ভেঙ্গে বহুজাতিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তােলে। পুঁজি বিকাশের প্রয়ােজনে পণ্য তার জাতীয় বেড়ার বাইরে আরাে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়। এতে পুঁজিবাদী পণ্যের বিকাশ আরাে বেড়ে যায় এবং তার বিস্তৃত বাজারের প্রয়ােজন দেখা দেয়া। এসকল কারণে পশ্চিমা পুঁজিবাদী দেশগুলাে আমেরিকা আবিষ্কার উত্তমাশা অন্তরীণ হয়ে ভারত আসার পথ উদ্ভাবন করে।

এমনকি অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারসহ নতুন নতুন অঞ্চল আবিষ্কার ও দখল করে। এসকল অঞ্চলে আদিবাসীদের জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে বা তাদের স্থানান্তর ঘটিয়ে পশ্চিমা দখলদারেরা বসতি স্থাপন করে। এসকল ক্ষেত্রে পশ্চিমা শক্তির নতুন নতুন ভৌগােলিক পথ ও অঞ্চল আবিষ্কার, অস্ত্র-শস্ত্র উদ্ভাবন, গবেষণা করতে হয়। এসব সংক্রান্ত চিন্তাভাবনা- তাদের আচার আচরণ, মনােভাব অর্থাৎ সমগ্র সংস্কৃতি "Culture and Imperialism " গ্রন্থে আলােচনা করা হয়েছে।

লেখক এ গ্রন্থে শিল্প-সাহিত্যের বিশ্বজনীন রূপটিকে বিশেষভাবে উল্লেখ করার প্রয়াস চালান। এবং  সাম্রাজ্য বিস্তারের ক্ষেত্রে সংস্কৃতির প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন ।

DOWNLOAD PDF FILE

Summary Provide by Mofizur Rahman
Email: mmritbd@gmail.com, cell: 01851725814
B.A Honours English, (NU)

আপনার কোন ‍বিষয়ের উডর নোট বা সামারি অথবা কোন ধরনের সাজেশন লাগবে কমেন্টস বক্সে জানান। ধন্যবাদ।

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!
close