The Nun's Priest's Tale by Chaucer Bangla Summary & Critical Review

Mofizur Rahman
0

The Nun's Priest's Tale by Chaucer Summary and Critical Review

M.A Final Year
Department of English
Course Name: Geoffrey Chaucer
Course Code: 311101
Topics: The Nun's Priest's Tale
Bangla Summary And Critical Review
The Nun's Priest's Tale by Chaucer Bangla Summary & Critical Review

(toc)

The Nun's Priest's Tale

বিষয়বস্তু - subject matter

এই গল্পের মূল বিষয়বস্তু হলো যে, লোকজন যা বলে তার সবকিছু আমাদের বিশ্বাস করা উচিত নয়। গল্পে চ্যান্টক্লিয়ার প্রথমত আটক হয় বা কৌশলে ধরা পড়ে কারণ সে শিয়ালের খোশামুদিতে কর্ণপাত করে, এবং পরবর্তীতে সে ছাড়া পায় শিয়ালকে তার উপদেশ মানতে প্ররোচিত করার মাধ্যমে। তাই চ্যান্টক্লিয়ারের চরিত্রের মাধ্যমে চসার যে নৈতিক শিক্ষাটি উদাহরণস্বরূপ তুলে ধরেছেন তাহলো- “খোশামুদিতে বিশ্বাস করার মতো এমন উদাসীন হওয়া যাবে না।"


এক নজরে The Nun Priests Tale

একজন দরিদ্র বিধবা একটি কুঁড়েঘরে বসবাস করেন তার দুই মেয়েকে নিয়ে। তার মূল/প্রধান সম্পদ হলো উন্নত/ভালো জাতের চ্যান্টক্লিয়ার নামক একটি মোড়গ। এই গৃহপালিত মোড়গটি ছিলো খুব সুন্দর এবং সেই অঞ্চলের কোনো মোড়গের ডাকই তার মতো হতো না। এদিক দিয়ে সে ছিলো কর্তৃত্বকর এবং তার সাতটি স্ত্রী-মুরগি ছিলো। এই মুরগিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশী সুদর্শন এবং ভালোবাসার যোগ্য ছিলো লেডি পেরটেলোট নামক মুরগিটি। সে চ্যান্টক্লিয়ারের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলো এবং সে তার সকল সুখ-দুঃখের সাথি ছিলো।


বসন্তের এক সকালে একটি পশু উঠানে ঘোরাঘুরি করে তাকে ধরার চেষ্টা করছে এমন ভয়ানক স্বপ্ন দেখে চ্যান্টক্লিয়ারের ঘুম ভাঙ্গে। সেই পশুটার রং এবং চিহ্নগুলো অনেকটা শিয়ালের মতো। লেডি পেরটেলোট চিৎকার করে বলে, “লজ্জা... ছি.../নিষ্প্রাণ কাপুরুষ, এবং বলে যে স্বপ্ন দেখে ভীতিগ্রস্ত হওয়া কাপুরুষোচিত, এবং সে এটাও বলে সে এমন ভীত হওয়ার ফলে তার জন্য লেডি পেরটেলোটের মনে যে ভালোবাসা ছিলো তা সে হারিয়েছে।


সে চ্যান্টক্লিয়ারকে বলে সে স্বপ্ন দেখেছে কারণ সে খুব বেশী পরিমাণে খাওয়া-দাওয়া করেছে, এবং এই যে এটা সকলেরই জানা। স্বপ্নগুলোর কোনো অর্থ হয় না; চ্যান্টক্লিয়ারের শুধু রেচক ঔষধ প্রয়োজন। চ্যান্টক্লিয়ার অমায়িকভাবে লেডি পেরটেলোটকে ধন্যবাদ জানায়, তবে সেই সকল ব্যক্তিবর্গের উদ্ধৃতি দেয় যারা যুক্তি দ্বারা সমর্থন করেন যে স্বপ্নের সুনির্দিষ্ট অর্থ রয়েছে এবং জোর করে বলে যে তার রেচক ঔষধের প্রয়োজন নেই।


পরবর্তীতে খামার/গোলাবাড়ির উঠানের কাছে লুকানো ডন রাসেল নামক একটি শিয়ালকে চ্যান্টক্লিয়ার দেখতে পায়। চ্যান্টক্লিয়ার দৌড়াতে শুরু করে। কিন্তু শিয়ালটি ভদ্রভাবে বলে যে, সে এখানে এসেছে শুধু চ্যান্টক্লিয়ারের সুন্দর কণ্ঠ শোনার জন্যে। একথা শুনে দাম্ভিক মোড়গ তার চোখ বন্ধ করে এবং গান গাওয়া শুরু করে। সেই মুহূর্তে শিয়াল দৌড়ে তার কাছে যায় এবং তাকে ঘাড়ে ধরে নিয়ে পলায়ন করে। শস্যাগারের কাছে মুরগিগুলো এমন তোলপাড় করে যে পরিবারের সকলে জেগে যায়। অনতিবিলম্বে সেই বিধবা, তার মেয়ে দুইটি, কুকুর, মুরগী, রাজহাস, রাজহংসী এবং এমনকি মৌমাছিগুলো শিয়ালটির পিছু নেয়।


চ্যান্টক্লিয়ার শিয়ালটিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে তার অনুসরণকারীদের অপমানজনক কথা বলার পরামর্শ দেয়। শিয়ালটি চ্যান্টক্লিয়ারে এই প্রস্তাবকে একটি ভালো পরামর্শ হিসেবে মনে করে এবং তার মুখ খুলে এবং চ্যান্টক্লিয়ার দ্রুততার সাথে পলায়ন করে একটি বৃক্ষের শীর্ষে চলে যায়। শিয়ালটি আবার অভিনন্দন ও খোশামুদীর মাধ্যমে চ্যান্টক্লিয়ারকে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করে, কিন্তু সেই গৃহপালিত মোরগটি তার শিক্ষা পেয়েছে। এভাবে, শিয়ালটি অনুধাবন করে যে, সৃষ্টিকর্তা তাদের জন্য দূর্ভাগা রাখেন যারা কথা বলে, যখন কিনা তাদের চুপ থাকা উচিত। আর চ্যান্টক্লিয়ারও এটা অনুধাবন করে। যে, ভাগ্য তাদের প্রতি সুপ্রসন্ন হয় না যারা চোখ বন্ধ রাখে, যখন তাদের চোখ খোলা রাখা প্রয়োজন ।


 বাংলা সারাংশ বা সারমর্ম (Bengali Summary)

একদা এক সময় একটি দরিদ্র বয়স্ক মহিলা তার দুই কন্যাকে নিয়ে একটি তৃনভূমির পাশে ছোট একটি গৃহে বাস করত। যেহেতু মহিলাটির আয় ছিল অতি অল্প তাই তাকে সাধারণ জীবন যাপন করতে হত। তার তৃণভূমিটি বেড়া দ্বারা আবৃত ছিল। এই তৃনভূমিতে চ্যান্টিক্লিয়ার নামের একটি মোরগ রাখত। সময় তৃনভূমিতে এই চমৎকার মোরগটি ছিল মুকুটে আবৃত অনুপম সৌন্দর্য। তার স্বর ছিল সবচেয়ে কোমল স্বরের চেয়েও কোমল। বিষ্ণুর রেখা চক্র এবং জ্যোতিষিকার উৎপত্তি সম্পর্কে তার স্বভাবজাত জ্ঞান ছিল।


এইভাবে সে অ্যাবে টাওয়ারে অন্য কোন মোরগের আগেই সময় বলে দিতে পারত। তার কুক্কুটশিখা পছন্দকৃত প্রবালের চেয়েও লাল এবং পূর্গের দেয়ালের মত খাজকাটা। তার একটি চকচকে ঠোঁট রয়েছে এবং দেহটি দেখতে যেন অলংকার দ্বারা আবৃত মনে হয় অধিকন্তু সে কথা বলতে পারত। তর অধিকারে সাতটি মুরগী ছিল। সবচেয়ে উজ্জ্বল পালক এবং টুটি বিশিষ্ট মুরগীটি ছিল চমৎকার এবং কৃপা বিশিষ্ট লেডি পার্টিলোট। তার সামাজিক মর্যাদা এবং নম্রতা চ্যান্টিক্লিয়ারকে বিমোহিত করে।


একদিন সকালে যখন চ্যান্টিক্লিয়ার তার সহধর্মীনিদের সাথে উচ্চাসানে বসে ছিল তখন হঠাৎ করে সে আর্তনাদ করতে শুরু করল ঠিক মানুষের মত যে কিনা একটি স্বপ্নের সাথে অস্থির। যখন পোর্টিলার্ট তার আর্তনাদের কারণ জানতে চাইলো, চ্যান্টিক্লিয়ার একটি ভয়ানক দুঃস্বপ্নের কথা বর্ণনা করতে লাগল যখানে একটি পশু তাকে হরণ করার চেষ্টা করছে এবং সর্বশেষে তাকে হত্যা করে। তার দেওয়া বর্ণনা মাফিক পশুটি হচ্ছে একটি শিয়ালের মত যার গায়ের বর্ণ হলুদ, লাল, কালো কান সেই সাথে সরু নাসা বিশিষ্ট যার চোখগুলো প্রদীপ্ত।


পার্টিলোর্ট চ্যান্টিক্লিয়ারকে তার কাপুরুষতার জন্য তিরস্কার করতে লাগল এবং সে তার প্রেমিকাকে হারিয়েছে এই ভয়ের জন্য। সে নিশ্চিতভাবে বলে যে, স্বপ্ন হচ্ছে অপরিমিতভাজন, বায়ু এবং মানসিক অবস্থার অস্বাভাবিকতার ফলাফল। সে ক্যাটুকে উদ্ধৃত করে বলে যে, স্বপ্ন হচ্ছে অর্থহীন। সে তাকে অনুরোধ করে যেন সে রিপু হতে মুক্ত হতে পারে তার জন্য কিছু রেচক গ্রহণ করে এবং পাচক হিসেবে সে যেন কৃমির ঔষধ নেয় তা আদেশ করে।


চ্যান্টিক্রিয়ার পোর্টিলোটকে ধন্যবাদ দেয় কিন্তু সে মনে করে স্বপ্নরা অর্থহীন নয় বরং তারা আমাদের আনন্দ এবং ক্লেশের পূর্বাভাস দেয় যা আমরা আমাদের জীবনে সহ্য করি। সে তার যুক্তিকে সমহীন দিতে গ্রিক সিসেরোর গল্পের সাহায্য নেয়। সে বলে যে, দুই বন্ধু তাদের তীর্থযাত্রার কোন পথ খুঁজে পাচ্ছিল না। তারা থাকার মত এই ব্যস্ত শহরে কোন বাসাবাড়ি পাচ্ছিল না। যার দরুন তাদের একে অপরকে ছেড়ে যেতে হয়।


পরবর্তীতে তাদের একজন সরাইখানায় এবং অন্যজনকে গেল বাড়ির শস্যাগারে ঘুমাতে। রাতের বেলায় প্রথম তীর্থযাত্রী স্বপ্নে তার বন্ধুকে দেখতে পায় যে কিনা তাকে বলে যে সে একটি বলদের গোলাশায় ঘুমিয়েছে এবং তাকে হত্যা হবে যদি না সে সাহায্য করতে যায়। পথিকটি এই স্বপ্নকে কর্ণপাত না করে ঘুমিয়ে পড়ে। দ্বিতীয় বারের মত আবার সে এই স্বপ্ন দেখে। যখন সে তৃতীয় বারের মত এই স্বপ্ন দেখছিল ঐ সময়ে তার অন্য বন্ধু এসে উপস্থিত হল এবং বলে যে, স্বর্ণের জন্য তাকে হত্যা করা হয়েছে এবং তার দেহকে একটি গোবরবাহী গাড়ীতে ছুঁড়ে ফেলা হয়েছে।


পরবর্তী দিন সকালে সে তার বন্ধুর খুঁজে শস্যাগারে যায়। শস্যশালার মাি জানায় যে, তার বন্ধু একদম সকালে চলে গিয়েছে। যাই হোক যখন তীর্থযাত্রী একটি গোশাল দেখতে পায় তার মনে সন্দেহ ঘনীভূত হয় এবং সে পশ্চিম দ্বারে যায় যেখানে সে তার বন্ধুর মৃতদেহকে একটি গোবরবাহী গাড়ীতে দেখতে পায়।


চ্যান্টিক্লিয়ার বলে হত্যাকারীকে ধরার মাধ্যমে সে তার ভুলের প্রায়শ্চিত্য করে। সে তার কথাবার্তায় এতই নিবিষ্ট হয় যে, সে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলতে শুরু করে। তারপর সে অন্য একটি গল্প বলতে শুরু করে যেখানে দুজন ব্যক্তি দূরবর্তী একটি দেশে পরবর্তী দিন যাবার জন্য যাত্রা শুরু করে। ভাগ্যক্রমে দুজনের একজন স্বপ্নে দেখে যে, যদি তারা পরের দিন যাত্রা শুরু করে তবে তারা পানির নিচে তলিয়ে যাবে। যখন সে তার বন্ধুকে স্বপ্নের কথা জানায় সে হাসি মেরে তা উড়িয়ে দেয় এবং বলে যে তা কেবল একটি বিভ্রম মাত্র।


পরবর্তী দিন তারা তাদের পরিকল্পনা মাফিক যাত্রা শুরু করে। কিছুদূর যাবার পর তাদের নৌকা উল্টে যায় এবং তারা পানির নিচে তলিয়ে যায়।


ড্যান্টিক্লিয়ার পোর্টলোটকে বলে যে, স্বপ্নের মাধ্যমে যেসব সতর্কতা দেয়া হয় তা উড়িয়ে দেয়াই হচ্ছে বোকামি। সে আরো কিছু ব্যক্তির উদাহরণ দেয় যার মধ্যে কেনলিম একজন যে কিনা স্বপ্নে তার নিজের হত্যাকে দেখতে পায়। সে ম্যাকরিবিয়াসের স্কিপিত্তসের উপরে মন্তব্যকে তুলে ধরে যেখানে বলা হয় যে, স্বপ্ন হচ্ছে ভবিষ্যৎ ঘটনার পূর্বাভাস। সে পার্টোলেটকে ওল্ড টেস্টোসন্ট ম ক্রেহিসাস, কিং অফ লিডিয়া ও এন্ড্রোম্যাকের জোসেফ এবং ভ্যানিয়েলের স্বপ্নের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।


সে পোর্টলেটের প্রতি অনেক রূঢ় হয়েছে তা বুঝতে পেরে চ্যান্টিক্লিয়ার তার সৌন্দর্যের গুণগান করতে শুরু করল। তখন সে একটি ল্যাটিন উদ্ধৃতি বলতে শুরু করে যার মানে দাঁড়ায় "মহিলারা হচ্ছে পুরুষদের সম্পূর্ণ আনন্দ এবং সুখ।”


সে বলে যে তার প্রতি চ্যান্টিক্লিয়ারের যে অগভীর ভালবাসা তা তার স্বপ্নকে স্পর্ধা দেখাতে, তুচ্ছ করতে তাকে সাহায্য করেছে। ইতিমধ্যে ডোন রাসেল নামের একটি চালাক শেয়াল উঠোনে প্রবেশ করেছে এবং চ্যান্টিক্লিয়ারকে আক্রমণ করার জন্য বাঁধাকপির পাতার আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে। বিদ্রূপাত্মকভাবে যাজক জেনরাসেল নামের শিয়ালটিকে ইসকেরিওঠ, গ্যানেলন এবং সিনন এর মত বিশ্বাসঘাতকের সাথে। তুলনা করে। যাজকের মতে চ্যান্টিক্লিয়ার স্বপ্নের সতর্কতাকে অবজ্ঞা করে।


ধর্মযাজক তার মোরগের গল্প শুরু করে দেয় এবং বর্ণনা করে কিভাবে শিয়ালটি চ্যান্টিক্লিয়ারকে ধরে। চ্যান্টিক্রিয়ার তখন হাসি খুশিতে একটি প্রজাপতিকে দেখছিল যা কিনা বাঁধাকপির জমিতে উড়ছিল, ইতিমধ্যে চ্যান্টিক্লিয়ার লুকায়িত শিয়ালটিকে দেখতে পায়। তার স্বভাবজাত বুদ্ধি তাকে বলে যে সে যেন উড়ে যায় কিন্তু দুষ্টুবুদ্ধিপূর্ণ শিয়াল চ্যান্টিক্লিয়ারকে তার স্বরের প্রশংসা করে বাঁধাপ্রাপ্ত করে। শিয়ালটি চ্যান্টিক্লিয়ারকে নিশ্চিত করে যে সে তার বন্ধু যে শুধু গান শুনতে এসেছে। সে চ্যান্টিক্লিয়ারকে বলে সে তার বাবার মধুর সুরকে অতিক্রম করতে পারবে কিনা।


চ্যান্টিক্লিয়ার শিয়ালের ধূর্ততার কাছে পরাস্ত হয়ে তার চোখ বন্ধ করে গান ধরে। এর মধ্যেই শিয়ালটি লাফ দিয়ে চ্যান্টিক্লিয়ারকে তার ঘাড়ে ধরে জঙ্গলে চলে যায়। চ্যান্টিক্লিয়ারের বউয়েরা এই মর্মান্তিক ট্রাজেডিতে উচ্চস্বরে বিলাপ শুরু করে। পার্টিলেট সবচেয়ে উচ্চস্বরে বিলাপ করে। মোরগীগুলোর কর্কশ ধ্বনি বিধবা এবং তার কন্যাদেরকে জাগ্রত করে ফেলে যারা দেখে যে, শিয়ালটি চ্যান্টিক্লিয়াকে নিয়ে যাচ্ছে। তাৎক্ষণিকভাবে সাহায্যের জন্য তাদের চিৎকার আরো অনেককে জড়ো করল যারা শিয়ালটিকে ধরতে দৌড়ানো শুরু করে দেয়। এমনকি খামাড়ের পশুগুলোও তাতে যুক্ত হয়।


যাহোক, ভাগ্যের একটি উল্টো দান ছিল সেখানে। যেহেতু তারা শিয়ালটির পিছনে দৌড়াচ্ছিল ড্যান্টিক্লিয়ার শিয়ালটিকে গালি দিচ্ছিল যেন তাকে ছেড়ে দেয়। বোকা শিয়াল তাতে মজা পায় আর যখনই সে তার মুখ খুলে চ্যান্টিক্লিয়ার মুক্ত হয়ে যায় এবং একটি গাছে উচ্চাসনে বসে পড়ে। শিয়ালটি বুঝতে পারে যে, দেবতা তাদেরকেই একটি খারাপ ভাগ্য দেয় যারা কিনা কথা বলে যখন তাদের চুপ থাকা উচিৎ। যেখানে চ্যান্টিক্লিয়ার বুঝতে পারে যে, সৌভাগ্য তাদেরকে সাহায্য করে না যারা তাদের চোখ বন্ধ রাখে যখন তাদের দেখার জন্য চোখ খুলে রাখা উচিত।


critical review, critical review, critical review, critical review, critical review, critical review

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!
close